ঢাকা, রবিবার ১৯, মে ২০২৪ ৩:০০:৫৫ এএম

First woman affairs online newspaper of Bangladesh : Since 2012

Equality for all
Amin Jewellers Ltd. Gold & Diamond
শিরোনাম
ফের অস্থির ডিমের বাজার এক সপ্তাহ পরে বাজারে আসবে দিনাজপুরের লিচু ভিসা অনিশ্চয়তায় ৪ হাজারের বেশি হজযাত্রী রাজধানীতে কক্সবাজার এক্সপ্রেসের বগি বিচ্ছিন্ন সৌদি আরবে বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি, জনজীবনে স্বস্তি

দেশকে এগিয়ে নিতে নারী স্বাস্থ্যে নজর দেয়া জরুরী 

নিজস্ব প্রতিবেদক | উইমেননিউজ২৪

প্রকাশিত : ০৯:৫০ পিএম, ৫ জানুয়ারি ২০২৩ বৃহস্পতিবার

দেশকে এগিয়ে নিতে নারী স্বাস্থ্যে নজর দেয়া জরুরী 

দেশকে এগিয়ে নিতে নারী স্বাস্থ্যে নজর দেয়া জরুরী 

বাংলাদেশ উইমেন্স হেলথ কোয়ালিশনের (বিডব্লিউএইচসি) চেয়ারপারসন নাসিমনু আরা হক মিনু বলেছেন, দেশকে এগিয়ে নিতে হলে নারীদের সামনে নিয়ে আসতে হবে, নারীর স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিতে হবে। 

আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ উইমেন্স হেলথ কোয়ালিশন (বিডব্লিউএইচসি)-র ৪০ বছরের সফলতা এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে অবহিতকরণে প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেস’ এ এসব কথা বলেন তিনি।

নাসিমনু আরা হক মিনু বলেন, বাংলাদেশে মাতৃ মৃত্যুর একটি প্রধান কারণ অনিরাপদ গর্ভপাত। অনিরাপদ গর্ভপাতজনিত মাতৃমৃত্যু কমানোর জন্য ‘মাসিক নিয়মিত করণ’ (এম. আর.) অত্যন্ত জরুরী। এ বিষয়ে শুধু নারীই নয়, পুরুষদেরও সচেতন হতে হবে। 

তিনি বলেন, মাতৃমৃত্যুর অন্যতম কারণগুলোর একটি হলো অনিরাপদ এম আর। তাই, একজন গর্ভবতীকে মাসিক নিয়মিতকরণের আগে অবশ্যই স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। মাসিক নিয়মিতকরণের ফলোআপ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোন জটিলতা বা স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত ডাক্তার বা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যেতে হবে।  

সংস্থার ভাইস চেয়ারপারসন জাহানারা সাদেক বলেন, ১৯৯০ সালে আমরা ‘এম আর’ কর্মসূচি শুরু করেছিলাম। তখন চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করেছি বলে আজ কথা বলতে পারছি। সেই সময়ে ট্যাবু (সামজিকভাবে যেটি প্রকাশ্যে বলা মানা) ভাঙাই ছিলো চ্যালেঞ্জ। 

তিনি বলেন, আজ অনেকটাই এগিয়েছি বলতে হবে, আমরা এখন মেয়েদের ‘মাসিক’ নিয়ে কথা বলতে পারছি। তবে, এই কথা বলাতেই আমরা সীমাবদ্ধ নই। আমরা এখন কাজ করছি প্রত্যন্ত অঞ্চলে দরিদ্র নারীদের নিয়ে। 

সংস্থার নির্বাহী পরিচালক শরীফ হেলাল বলেন, দেশের বিভন্ন স্থানে স্যাটেলাইট স্বাস্থ্য কেন্দ্র স্থাপন করে বিপুল সংখ্যক জনগণকে নিরাপদ এমআর, পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি, শিশু স্বাস্থ্য, টিকাদান কর্মসূচিসহ সাধারণ স্বাস্থ্য সেবার আওতায় আনতে পেরেছি। 

১৯৮০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত বিডব্লিউএইচসি নারী ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা নিয়ে কাজ করে আসছে।